প্রবা প্রতিবেদন
প্রকাশ : ২২ মার্চ ২০২৩ ১৬:০৬ পিএম
আপডেট : ২২ মার্চ ২০২৩ ১৬:১৪ পিএম
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। ছবি : সংগৃহীত
ইউএস বাংলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘এশিয়ার আকাশ দাপিয়ে বেড়ানো বাংলার গর্ব ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সকে শুনতে হয় না নয়টার প্লেন কয়টায় যাবে। শুনতে হয় না আপনাদের প্লেন পৌঁছানোর পর লাগেজ পেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এই প্রশ্নগুলো না শুনতে পারাই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট পরিচালনার স্বার্থকতা।’
তিনি বলেন, ‘ইউএস বাংলা পরিবারের সব সদস্য আর যাত্রীরাই একেকজন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর। যাত্রীদের আস্থাই ইউএস-বাংলার অগ্রযাত্রার মূল পাথেয়। ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সে ২ হাজার পাঁচ শ’র বেশি কর্মকর্তা, কর্মচারী রয়েছে। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর ব্যবস্থাপনা পরিষদের সুচিন্তিত দিক নির্দেশনা ও যাত্রীদের আস্থা ইউএস বাংলাকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করছে।’
সুনামের সঙ্গে ১০ বছর ধরে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে ইউএস বাংলা। আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালুর পর থেকেই গন্তব্যে পৌঁছানোর ১৫ মিনিটের মধ্যে লাগেজ ডেলিভারি করে আসছে।
মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘নানাবিধ অসামঞ্জস্যতা থাকার পরও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলার আকাশে তথা বিশ্বের আকাশে উদীয়মান সূর্য হয়ে একবিংশ শতাব্দীতে আবির্ভূত হয়েছে। মাত্র দশ বছর সময়ে বিশাল জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশের আকাশ পরিবহনের যাত্রীরা পূর্ণ আস্থা রেখেছে ইউএস-বাংলার ওপর। দু’টি ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০ এয়ারক্রাফট নিয়ে যাত্রা শুরু করা ইউএস-বাংলায় এখন ৮টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৮টি এটিআর৭২-৬০০ এয়ারক্রাফটসহ মোট উনিশটি এয়ারক্রাফট রয়েছে।’
ইউএস বাংলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘ইউএস বাংলার কর্তৃপক্ষের স্বপ্নযাত্রার স্বপ্ন যেন আকাশ সমান। স্বপ্নের বিস্তৃতি আর বাস্তবায়ন চলছে সমান্তরালে। দেশের এভিয়েশনকে নিয়ে যেতে চান সুউচ্চ মর্যাদায়। ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স প্রতিযোগিতা করছে এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, থাই এয়ারওয়েজ, ওমান এয়ারের মতো বিশ্ববিখ্যাত এয়ারলাইন্সগুলোর সঙ্গে।’