× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

রোজায় কেন দাম বাড়ে

আনিছুর রহমান

প্রকাশ : ২৩ মার্চ ২০২৩ ০৮:২১ এএম

আপডেট : ২৩ মার্চ ২০২৩ ০৮:২৩ এএম

রোজায় কেন দাম বাড়ে

উৎসব ও বিশেষ উপলক্ষে, বিশেষ করে ধর্মীয় প্রধান কোনো উৎসবের সময়ে ইউরোপ ও আমেরিকা মহাদেশ তো বটেই, বিভিন্ন ইসলামি রাষ্ট্রসহ পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই পণ্যের মূল্য কমে যায়। এ সময় নিত্যপণ্যসহ নতুন-পুরোনো পোশাক-আশাক ও উৎসবসামগ্রী বিক্রি করা হয় বিশেষ ছাড়ে।

ফলে নিম্ন এবং নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষজনও এ সময় অনেক বড় ব্র্যান্ডের দোকানপাট থেকে জিনিসপত্র কেনার সুযোগ পান। যদিও পণ্যের গুণ-মান ও কার্যকারিতার ক্ষেত্রে কোনো হেরফের ঘটে না। এ সময় পরিবহন থেকে শুরু করে আবাসন শিল্পেও দেওয়া হয় বিশেষ ছাড়। কিন্তু বাংলাদেশ এর সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। এখানে নিত্যপণ্যের দামও এরকম উৎসবের সময় বেড়ে যায় অস্বাভাবিক হারে। উৎসবসংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় ও শৌখিন পণ্যের কথা তো বলাই বাহুল্য। 

কেন ঈদুল আজহা বা ঈদুল ফিতরের মতো বড় উৎসবের আগে বাংলাদেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়? তা নিয়ে রয়েছে পরস্পরবিরোধী প্রধানত দুই রকমের অভিমত। ব্যবসায়ীরা বলছেন, খরচ বৃদ্ধি ও চাহিদা জোগান তত্ত্বের স্বাভাবিক নিয়মেই এ সময় মূল্য বেড়ে যায়। অন্যদিকে নীতিনির্ধারক ও সাধারণ জনগণের বক্তব্য হলো, ভোগ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের লোভের স্ফীতিই এই মূল্যবৃদ্ধির বড় কারণ। এই বিতর্কের উপসংহার যেটাই হোক না কেন, রমজান সামনে রেখে বাজারের অগ্নিমূল্যের উত্তাপ গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মানুষকে দিশেহারা করে তুলছে।

এদিকে পরিসংখ্যান বলছে, রমজানে নিত্যপণ্যের চাহিদা প্রায় দ্বিগুণ হয়। গত ১৯ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত টাস্কফোর্সের সভার প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতি মাসে ভোজ্যতেলের চাহিদা থাকে ১ লাখ ৪০ হাজার থেকে দেড় লাখ মেট্রিক টন।

অথচ রমজানে এর চাহিদা বেড়ে দাঁড়ায় ৩ লাখ মেট্রিক টন। চিনির দেড় লাখ মেট্রিক টনের চাহিদা বেড়ে ৩ লাখ মেট্রিক টনে, ডালের ৪০ হাজার মেট্রিক টনের চাহিদা বেড়ে দেড় লাখে, পেঁয়াজের ২ লাখ মেট্রিক টনের চাহিদা বেড়ে ৪ লাখ মেট্রিক টনে দাঁড়ায়। এ ছাড়া ৫ হাজার মেট্রিক টনের ছোলার চাহিদা বেড়ে হয় ১ লাখ মেট্রিক টন, ৫ হাজার মেট্রিক টনের খেজুরের চাহিদা বেড়ে হয় ৫০ হাজার মেট্রিক টন।

সে হিসাবে ব্যবসায়ীদের বিক্রিও দ্বিগুণে গিয়ে পৌঁছে। এই পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এর ফলে ব্যবসায়ীদের মুনাফা স্বাভাবিক বাজার দরেই দ্বিগুণ হয়ে থাকে। রমজানে ব্যবসায়ীদের যদি বাড়তি খরচ হয়েও থাকে, তা তারা এই মুনাফা থেকেই অনায়াসে সামাল দিতে পারেন। খরচ বৃদ্ধির অজুহাতে মূল্যবৃদ্ধির যুক্তি তাই ধোপে টেকে না।

‘বাইরে দাম কমে, এ কথা ঠিক নয়’ : হেলাল উদ্দিন

দাম কেন বাড়ছে- এ বিষয়ে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘রোজার মাসে একজন ব্যবসায়ীর খরচ অনেক বেড়ে যায়। তাকে বেতনের সঙ্গে বোনাস দিতে হয়। চাঁদা বা অনুদানের ক্ষেত্র ও পরিমাণ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে জাকাত ফেতরাসহ সামাজিক দায়বদ্ধতার খরচও অনেকাংশে বাড়ে। এই বাড়তি খরচ তো পকেট থেকে বা মূলধন ভেঙে দেওয়া সম্ভব নয়। তাই মূল্য কিছুটা বেশি রাখতে হয়। কিন্তু তাও অনেক দেশের চেয়ে কম।’ 

‘ওমরা করতে মাত্র দেড় লাখ টাকা খরচ হলেও হজের খরচ কয়েক গুণ বেশি হয়’- এমন যুক্তি দিয়ে হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কারণ তখন ওই জায়গার চাহিদা বাড়ে। ফলে সরকারও সবকিছুর ভাড়া বা চার্জ বাড়িয়ে দেয়। তাই বাইরের দেশে উৎসবের সময় জিনিসপত্রের দাম কমে- এ কথা ঠিক নয়। তবে সরকার ইচ্ছা করলে সাধারণ মানুষকে কম দামে খাওয়াতে পারে। যেমন, সরকার যদি রমজানে ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানি করে, তবে এর দাম অর্ধেক নেমে আসবে। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত নিতে হবে সরকারকেই। ব্যবসায়ীদের কিছু করার নেই।’ তার মতে, নিউইয়র্ক বা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যে ছাড়ের কথা বলা হয়, তা বাংলাদেশ থেকে নেওয়া ৫ ডলারের কাপড় বিশেষ ছাড়ে বিক্রির মতো ঘটনা; ৫০ শতাংশ ছাড় দিয়ে ওই পণ্য তখন ৬০ ডলারে বিক্রি করা হয়।

‘কারণ ব্যবসায়ীদের অতি লোভ’ : গোলাম রহমান

মূল্যবৃদ্ধির মূল কারণ ব্যবসায়ীদের অতি লোভ- এ কথা জানিয়ে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির সঙ্গে ব্যবসায়ীদের লোভের স্ফীতি ঘটে। তাই রমজানে ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়। আগে যেখানে ২ টাকা মুনাফা হতো, সেখানে এ সময় ২০ টাকা মুনাফা করতে চায় ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া সামর্থ্যবান মানুষের একসঙ্গে বেশি পণ্য কেনার প্রবণতাও মূল্যবৃদ্ধির জন্যে দায়ী।’ তিনি বলেন, ‘এবার রমজানে দাম কিছুটা বাড়বে, সেটা স্বাভাবিক। টাকা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানি করা পণ্যের দাম কিছুটা বাড়তে পারে। তবে যে হারে বাড়ছে সেটা গ্রহণযোগ্য না। কারণ সরকারি তথ্য মতে, দেশে প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের ঘাটতি নেই। সুতরাং সরকারের উচিত এই মূল্যবৃদ্ধির তদারকি করা।’

‘দায়ী বাড়তি ভোগ ও মুনাফা করার প্রবণতা’ : এএইচএম সফিকুজ্জামান

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান মনে করেন, রোজার মাস হচ্ছে সংযমের মাস। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যার মাসে চার লিটার সয়াবিন লাগত, সে এ মাসে ৮ লিটার তেল খরচ করে। বাড়তি ভোগ করার প্রবণতা বাড়ে। এটা হচ্ছে ক্রেতাদের সমস্যা। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা চেষ্টা করেন, নিজেদের মুনাফার পরিমাণ বাড়াতে। এক্ষেত্রে কেউ নীতিনৈতিকতার ধার ধারেন না। তবে সরকারের পক্ষ থেকে চেষ্টা চলছে, পণ্যের সরবরাহ যেন ঠিক থাকে। যেন কেউ পণ্য মজুদ করে অধিক মুনাফা করতে না পারে। তিনি ভোক্তাদের প্রতি বেশি পণ্য কিনে বাজারে বাড়তি চাহিদা তৈরি না করার অনুরোধ জানান।

বাড়তি দাম আর কমেনি

এদিকে গত এক মাস ধরে সব ধরনের মাংসের দাম টানা বাড়লেও গত তিন দিন ধরে বৃদ্ধির এই প্রবণতা কিছুটা থমকে আছে। কারওয়ান বাজার ও তেজগাঁও এলাকার কয়েকটি স্থানীয় বাজার ঘুরে দেখা যায়, মুরগি ও গরুর মাংসের দামে কোনো পরিবর্তন হয়নি। এ ছাড়া রোজায় অনেক আদৃত বেগুন এবং শসার দামও নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। কারণ রাজধানীর বড় বাজারগুলোতে তদারকি বাড়িয়েছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

মাংস ও মাছের দাম

গত দুই দিন ধরে ব্রয়লার মুরগির দাম একই জায়গায় আছে। তেজগাঁও এলাকার সবগুলো বাজারেই ২৬০ দরে বিক্রি হচ্ছে গরিবের আমিষের এই উৎস। সোনালি জাতের মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৯০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ টাকা দরে। গরুর মাংসের দাম ছিল চলতি সপ্তাহে ৭৫০ টাকা কেজি। খাসি বিক্রি হচ্ছে ১০০০-১০৫০ টাকা কেজি দরে। তবে ছাগলের দাম এর চেয়ে এক-দেড়শ’ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে। 

তবে চলতি মাসে মাছের দামে তেমন একটা পরিবর্তন আসেনি। কারওয়ান বাজারসহ অন্য দুটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, রমজান মাসের উত্তাপ এখনও লাগেনি এ বাজারে। আকার ভেদে রুই বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকা থেকে ৩৩০ টাকা দরে। তেলাপিয়া বিক্রি হচ্ছে ১৯০-২১০ টাকা কেজিতে। পাঙাশ মাছ একেক বাজারে একেক দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে মাছ বিক্রেতারা দাম হাঁকাচ্ছেন ২০০ টাকার ওপরে। কাতল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩৫০ টাকা কেজি দরে। গরিবের মাছ হিসেবে পরিচিত সিলভার কার্পের দাম হাঁকা হচ্ছে ২২০ টাকা কেজি। পাবদা, চিড়িং ও সামুদ্রিক মাছ আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে বলে দাবি বিক্রেতাদের।

রোজার পণ্য 

রোজা এলেই যেসব পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ে তার মধ্যে অন্যতম বেগুন। কারওয়ান বাজারে আকারভেদে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা কেজি দরে। তবে অন্যান্য বাজারে কেজিপ্রতি দাম আরও ৫-১০ টাকা বেশি হাঁকা হচ্ছে। ইফতারের আরেক অনুষঙ্গ শসার দামও বেড়েছে। জাতভেদে (দেশি ও সংকর) প্রতি কেজি ৫০-৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ছোলার দাম আগের মতোই আছে বলে জানালেন কারওয়ান বাজারের এক পাইকারি বিক্রেতা। পাইকারি পর্যায়ে ছোলার দাম খানিকটা কমলেও খুচরায় এর তেমন একটা প্রভাব পড়েনি বলে জানান তিনি। ছোলা মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৮৫-৯০ টাকা কেজি দরে। ইফতারের আয়োজনে প্রয়োজনীয় পণ্য অ্যাংকরের বেসন বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকায়। বুটের বেসন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা দরে। পেঁয়াজুর ডাল হিসেব পরিচিত খেসারি ডাল ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি মসুরের ডাল ১৩৫ টাকা ও নেপালি মসুরের ডাল ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

তবে লেবুর দাম আরেক দফায় বেড়েছে। ছোট আকারের লেবু প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকায়। মাঝারি জাতের লেবুর হালি ৪০-৫০ টাকা। বড় ও ভালো মানের লেবু বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা হালিতেও। 

নতুন করে চিনির দাম না বাড়লেও সংকট রয়েছে প্যাকেটজাত চিনির। দোকানদাররা বলছেন, অনেকটা সর্বোচ্চ খুচরা দামেই (এমআরপি) প্যাকেটজাত চিনি কিনতে হচ্ছে তাদের। ফলে বিক্রি করতে হচ্ছে এমআরপি ১১২ টাকার ওপর। ভোক্তা অধিকারের জরিমানা এড়াতে পরিচিত ক্রেতা না হলে প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি করছেন না দোকানিরা। আর খুচরা চিনি এলাকার দোকানগুলোতে ১২০ টাকা করে বিক্রি করলেও কারওয়ান বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকার মধ্যেই। কারওয়ান বাজারে সয়াবিনের ৫ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৮৭০-৮৯০ টাকায়। স্থানীয় দোকানে যার দাম ৯০০-৯০৫ টাকা।

রোজা আসন্ন হওয়ায় খেজুরের দোকানগুলোতে যেমন ভিড় বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে দাম। ৫০০ টাকার নিচে মিলছে না কোনো ভালো মানের খেজুর। তবে নিম্নমানের খেজুর ১৬০ কেজি দরেও বিক্রি করতে দেখা যাচ্ছে কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটের নিচে। আর এর চেয়ে আরেকটু ভালো মানের খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৫০- ৩৫০ টাকা পর্যন্ত।

সবজির দাম

শীতকালীন সবজির সরবরাহ কমে যাওয়ায় অনেকটাই চড়া সবজির বাজার। গত কিছুদিন ধরে কয়েক দফায় বেড়েছে সব সবজির দাম। যার ধারাবাহিকতা এখনও বিদ্যমান। গত সপ্তাহের চেয়ে প্রায় সব সবজিতেই ৫-১৫ টাকা দাম বাড়িয়েছেন বিক্রেতারা। তারা বলছেন, শীতের সবজির মৌসুম শেষ হওয়ায় এসব সবজির দামও চড়া। কারওয়ান বাজারে আলু ১৮-২০ টাকা, টমেটো ৩০-৪০, পটোল ৫০-৬০, পেঁয়াজ ৩৫-৪০, রসুন ছোটটা ১০০, বড়টা ১৫০, আদা জাত ভেদে ১৪০-২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা যায়। 

তদারকি তৎপরতা বেড়েছে 

এদিকে কারওয়ান বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে দেখা গেছে ব্যাপক তৎপরতা। ঢাকার বড় বাজারগুলোতে নজরদারি বাড়িয়েছে সরকারি এই সংস্থা। বেগুন ও শসার কেনা দামের রসিদ না থাকায় কয়েকজনকে জরিমানাও করতে দেখা যায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের। মাইকিং করে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি না করার অনুরোধের পাশাপাশি জরিমানা করার হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন তারা। বিভিন্ন রঙের বৈদ্যুতিক বাতি ব্যবহার করে পণ্যের আসল অবস্থা গোপন করায় বেশ কয়েকজনকে জরিমানা করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ দল। দোকানের বাতিও খুলে ফেলেন তারা। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, রোজায় তাদের এই তদারকি অব্যাহত থাকবে।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা