ঈদুল ফিতর উপলক্ষে শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় জমজমাট রাজধানীর ফুটপাথ। গুলিস্তান এলাকা থেকে তোলা। প্রবা ফটো
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের বেচাকেনার যে প্রত্যাশা, গরমের কারণে সেটি অনেকটাই ভেস্তে যেতে বসেছিল।
তবে গত দুই দিনে সেই খরা কিছুটা হলেও কাটিয়ে ওঠার প্রত্যয় ব্যবসায়ীদের চোখেমুখে। দম ফেলারও যেন ফুরসত নেই।
রাজধানীর ফুটপাথ থেকে শুরু করে অভিজাত শপিং মল পর্যন্ত সর্বত্র কমবেশি একই চিত্র।
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বঙ্গবাজারের দোকানগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। মার্কেট পুড়ে যাওয়ার পর এখন বাইরে বসছেন আল মক্কা অ্যান্ড ইনসাফ গার্মেন্টস নামের কাপড়ের দোকানের কর্মীরা।
দোকানি রিফাত বলেন, আমরা মূলত পাইকারি কাপড় বিক্রি করি। কিন্তু এখন খোলা মাঠে খুচরা বিক্রি করছি। বিক্রি গত দুই দিন কিছুটা ভালো। ২৫ রোজার আগে বেশি লোকজন না এলেও এখন আসছেন।
বিক্রি আগের চেয়ে কম হচ্ছে বলে জানান ইমরান গার্মেন্টসের দোকানি পিন্টু। তিনি বলেন, মূলত পাইকারি বিক্রি করলেও এখন খুচরা বিক্রি করছি। এখন আগের মতো হিসাব আর করি না। টিকে থাকলেই হয়।
ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তে নিউ মার্কেটেও ভিড় করছেন ক্রেতারা। যদিও সম্প্রতি নিউ সুপার মার্কেটের আগুনের প্রভাব পড়েছে ওই এলাকার দোকানপাটে। সেই প্রভাব পুরোপুরি না কাটলেও শেষ মুহূর্তে নিউ মার্কেট এলাকায় কাপড়ের দোকানগুলোতে যেন পা রাখারও জায়গা নেই।
চাঁদনি চক মার্কেটের মহুয়া ফ্যাশনের মালিক আবদুর রউফ প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, আজকে আগের চেয়ে ক্রেতা বেশি। সকাল থেকেই ভালো বিক্রি হচ্ছে।
গরমের কারণে অভিজাত শপিং মলমুখী হচ্ছেন অনেক ক্রেতা। বসুন্ধরা সিটির দুলহা পাঞ্জাবি শপের বিক্রেতা পারভেজ বলেন, সকাল থেকেই ভিড় বাড়ছে, বিক্রিও ভালো।
গরমে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ফুটপাথের হকাররা। পুরো রমজানেই তাদের ক্রেতা অপেক্ষাকৃত কম ছিল। তবে গত দুই দিনে তাদেরও বিক্রি বেড়েছে।
সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি
প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু
রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯
যোগাযোগ
প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]
বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]
বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯, +৮৮০১৮১৫৫৫২৯৯৭ । ই-মেইল: [email protected]
সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]
2023 Protidiner Bangladesh All Rights Reserved. Developed By Protidiner Bangladesh Team.