× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, দুই সড়কের নামকরণের প্রস্তাব চূড়ান্ত করল সিডিএ

চট্টগ্রাম অফিস

প্রকাশ : ২৪ আগস্ট ২০২৩ ২০:১৮ পিএম

আপডেট : ২৪ আগস্ট ২০২৩ ২০:৫৬ পিএম

চট্টগ্রাম নগরীর লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্মাণাধীন চার লেনের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ প্রায় শেষের দিকে। প্রবা ফটো

চট্টগ্রাম নগরীর লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্মাণাধীন চার লেনের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ প্রায় শেষের দিকে। প্রবা ফটো

চট্টগ্রামে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বায়োজিদ লিংক রোড ও বাকলিয়া এক্সেস রোডের নামকরণের প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) সিডিএ চেয়ারম্যান জহিরুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৪৫৮তম বোর্ড সভায় এসব প্রকল্পের নামকরণের প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়।

সভায় সিদ্ধান্ত হয়এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নামকরণের প্রস্তাব করা হয়েছে চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নামে, বায়োজিদ লিংক রোডের নামকরণের প্রস্তাব করা হয়েছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের নামে এবং বাকলিয়া এক্সেস রোডের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে কোতোয়ালি আসনের সাবেক এমপি জানে আলম দোভাষের নামে। জানে আলম দোভাষ সিডিএ চেয়ারম্যান জহিরুল আলমের বাবা।

সিডিএ বোর্ড সদস্য শাহ আলী প্রতিদিনের বাংলাদেশকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘সিডিএর ৪৫৮তম সভায় তিনটি প্রকল্পের নামকরণের প্রস্তাব চূড়ান্ত হয়েছে। আমরা এই প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠাব, মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’

চট্টগ্রাম নগরীর লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্মাণাধীন চার লেনের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ প্রায় শেষের দিকে। ১৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ উড়াল সড়ক নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা। সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই এক্সপেসওয়ের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।

এদিকে ফৌজদারহাট থেকে বায়োজিদ পর্যন্ত বিস্তৃত এই সড়কের নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয় ১৯৯৭ সালে। ১৯৯৯ সালে একনেকে প্রকল্পটি পাস হয়। তখন এর নির্মাণ ব্যয় ছিল ৩৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা। ২০০৪ সালে ৫৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। সড়কটির কাজ শুরু হয় ফৌজদারহাট থেকে। পরে এই কাজ স্থগিত হয়ে যায়। লম্বা বিরতির পর ২০১৫ সালে স্পেকট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডকে সড়কটি নির্মাণের আদেশ দেওয়া হয়। নতুন করে হাতে নেওয়া প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ২১০ কোটি টাকা। পরবর্তীতে খরচ কমিয়ে তা ১৭২ কোটি টাকায় করা হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় খরচ ৩২০ কোটি টাকায় গিয়ে থামে। ২০২০ সালে এসে প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ হয়ে আসে। গাড়ি চলাচলের জন্য তা খুলে দেওয়া হয়।

এ ছাড়া সিরাজউদ্দৌলা সড়ক থেকে শাহ আমানত সেতু সংযোগ সড়ক পর্যন্ত ১ দশমিক ৫৩ কিলোমিটার দীর্ঘ চার লেনের বাকলিয়া এক্সেস রোড নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেয় সিডিএ। ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়। শুরুতে এই প্রকল্পের ব্যয় ২০৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা