চট্টগ্রাম অফিস
প্রকাশ : ০৫ মার্চ ২০২৩ ২০:২৫ পিএম
আপডেট : ০৫ মার্চ ২০২৩ ২০:৩৬ পিএম
প্রতীকী ছবি।
চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালি থানার জামালখান এলাকা থেকে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের ৩০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (৪ মার্চ) রাতে স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় ‘টি-টোয়েন্টি প্লাস’ নামের একটি সংগঠনের ব্যানারে রাজনৈতিক বৈঠক করার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়।
রবিবার (৫ মার্চ) তাদের মধ্য থেকে ২৩ জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি সাতজনকে যাচাই-বাছাইয়ের পর ছেড়ে দেওয়া হয়।
২৩ জনের বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেছে পুলিশ। সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম মেহনাজ রহমানের আদালতে সোপর্দ করা হয়। পরে আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ জাহিদুল কবির প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘দলীয় পরিচয় গোপন করে টি-টোয়েন্টি প্লাস নামক একটি সংগঠনের ব্যানারে জামালখান এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় বৈঠক করছিলেন জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা। এমন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে ২৩ জনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘এর আগে গত বছরের ১৬ মে টেরিবাজার এলাকায় একটি রেস্টুরেন্টে বৈঠকের সময় জামায়াত-শিবিরের ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।’
কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন, মো. নুরুল আবছার, মো. ওমর ফারুক, মো. ইসহাক, মো. হাসান, মো. আব্দুর রশিদ, শাহাদাত হোসেন, মো. ইউনুস, মো. নুরুচ্ছাফা, মো. ফোরকান, মো. রাশেদুল হক, আব্দুল হান্নান, মো. রাশেদ আলম, মো. জিয়া উদ্দীন, মো. ইউসুফ, মো. নাছির উদ্দিন, মো. জামাল উদ্দিন, মো. মিজান, মো. আলমগীর, মো. আব্দুল করিম, নজরুল ইসলাম, ফরহাদ উদ্দিন ও মো. সিরাজুল ইসলাম।