× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

চিঠিপত্র

প্রবা

প্রকাশ : ১৫ মার্চ ২০২৪ ১৪:৪০ পিএম

চিঠিপত্র

তরমুজেও দামের অসহনীয় তাপ

 

একসময় তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রি হলেও এখন কেজি দরে বিক্রি হয়। পবিত্র রমজানে ইফতারের অন্যতম প্রিয় এই ফল আজ অধিকাংশের ক্রয়সাধ্যের বাইরে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ, তরমুজ ব্যবসায়ীরা উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে শ হিসেবে কিনেন। কিন্তু তারা বাজারে বিক্রি করছেন কেজি দরে। চট্টগ্রাম নগরীর অনেক স্থানে তরমুজ ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এক পিস তরমুজ ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা অযৌক্তিক। এমনও নয়, বাজারে তরমুজ নেই। বরং বাজারের ফলের দোকানগুলো উপচে পড়ছে তরমুজ। এমনকি ফলের দোকানের পাশে জমছে নষ্ট হয়ে যাওয়া তরমুজেরও স্তপ। কিন্তু সীমিত লাভে দোকানি তরমুজ ছাড়বে না। বাজারে যে কোনো পণ্যে গড়ে পাঁচ থেকে দশগুণ বেশি লাভে বিক্রি হওয়া পণ্যের উদাহরণেও কমতি নেই। বাজারের এমন বেহাল দশায় নাকাল ক্রেতাসাধারণ। এ অবস্থায় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর নজরদারি চাই, জোরালো পদক্ষেপ চাই।


এস এম রাহমান জিকু

কলেজ রোড, চকবাজার, চট্টগ্রাম

 

 

ইবি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ

 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়াউর রহমান হলের ওয়াশরুমগুলোর স্যানিটেশন ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তরফে এখনও কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি। ওয়াশরুমগুলোয় সাবান কিংবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার না থাকায় আবাসিক শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগে পড়ছে। পর্যাপ্ত স্যানিটেশন ব্যবস্থা না থাকায় তারা প্রায়ই নানা ধরনের পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের প্রতিনিয়ত অসুখবিসুখে ভুগতে হচ্ছে। একটি আবাসিক হলে পর্যাপ্ত স্যানিটেশন ব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যহুমকি প্রকট আকার ধারণ করেছে। ওয়াশরুমগুলোয় পানির মান পরীক্ষা করাও জরুরি। পানির মান ভালো না হলে শিক্ষার্থীদের চর্মজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও হল কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, দ্রুত সময়ে ওয়াশরুমগুলোয় প্রয়োজনীয় স্যানিটেশন ব্যবস্থা প্রদান করতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।

 

সংগীত কুমার

আবাসিক শিক্ষার্থী, জিয়াউর রহমান হল

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

 

ময়মনসিংহ শহরবাসী যানজটে নাকাল

 

ধীরগতির শহর হিসেবে বিশ্বে নবম স্থানে রয়েছে ময়মনসিংহ শহর। অটোরিকশা ও রিকশার সংখ্যা বেশি থাকায় শহরে যানজটও বাড়ছে। ময়মনসিংহ শিক্ষানগরী হওয়ায় অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখানে। নির্দিষ্ট সময় শেষে খুলে দেওয়ার পর থেকে এ সমস্যা আরও প্রকট হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটির পর দুপুরে যানজট তীব্র আকার ধারণ করে। বর্তমান এ যানজট পরিস্থিতি বিবেচনা করে শহর ও শহরের মানুষের স্বার্থে আরও খারাপ হওয়ার আগেই এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। যানজটে নাকাল হয়ে নগরের মানুষ অতিষ্ঠ। এক জায়গায় থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য যানজটে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। দীর্ঘদিন ধরে শহরে সংস্কার চলায় বিকল্প সরু রাস্তা ব্যবহার করতে হয় যানবাহনগুলোকে। আবার ময়মনসিংহ নগরের ভেতর দিয়ে ময়মনসিংহ জংশন থেকে ছেড়ে আসা জামালপুরগামী রেললাইন থাকার কারণে এ যানজট তীব্র হয়। শহরের ছয় জায়গায় রেলক্রসিং থাকায় ট্রেন যাওয়ার সময় প্রায়ই চলাচলের অযোগ্য হয়ে যায় ময়মনসিংহ শহর। ময়মনসিংহ শহরের যানজট নিরসনে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ প্রত্যাশা করি।

 

সাদিয়া আফরিন তিশা

ময়মনসিংহ সদর, ময়মনসিংহ

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা