আরিফুল আমিন
প্রকাশ : ৩০ মার্চ ২০২৩ ১২:৩১ পিএম
আপডেট : ৩০ মার্চ ২০২৩ ১৩:০৬ পিএম
১৯৯৯ সালে মিরপুরবাসীর প্রদত্ত তথ্য অনুসারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর জল্লাদখানা নামে পরিচিত ওয়াসার এই পরিত্যক্ত পাম্প হাউসে খননকাজ চালায়। সেখানে পাওয়া যায় ৭০টি মাথার খুলি, ৫ হাজার ৩৯২টি অস্থিখণ্ড এবং শহীদদের ব্যবহার্য নানা সামগ্রী। ১৯৭১ সালে জনবিরল এলাকার এ পাম্প হাউসটিকে বধ্যভূমি হিসেবে বেছে নিয়েছিল পাকবাহিনী ও তাদের দোসররা। হত্যাকাণ্ডের শিকার মানুষকে পানিভর্তি অন্ধকূপে ফেলে দিয়ে ঘাতকরা ভেবেছিল এভাবে চিরতরে চাপা পড়বে তাদের কৃত গণহত্যার নিদর্শন। প্রায় তিন দশক পর বধ্যভূমির কূপ থেকে উঠে এসেছে শহীদ নারী পুরুষ শিশুর দেহাবশেষ, বিভিন্ন নিদর্শন।