× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

‘বঙ্গবন্ধুর নাম যতই মোছার চেষ্টা হয়েছে ততই উজ্জ্বল হয়েছে’

প্রবা প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২১ মার্চ ২০২৩ ০০:০৫ এএম

আপডেট : ২১ মার্চ ২০২৩ ১০:৫০ এএম

সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। সংগৃহীত ছবি

সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। সংগৃহীত ছবি

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম যতই মোছার চেষ্টা করা হয়েছে সেটা ততই উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী।

সোমবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রথম ব্যারিকেড বাঙালির বীরত্বের গৌরবগাথা’ উদযাপন জাতীয় কমিটির আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি আবৃত্তি করেন ‘মুছিবে না চিহ্ন তার শত লোকান্তরে, অনন্তকালের মহা অনন্ত প্লাবনে।’

মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের নতুন প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানে। বাঙালি জাতির জন্য তিনি কী করেছেন এসব বিষয়ে তাদের ধারণা তৈরি হয়েছে। এ প্রজন্মকে আমরা যদি সঠিক ইতিহাস জানাতে পারি, তাহলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সত্যিকারের সফলতা অর্জন হবে।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের দুটি দাবি ছিল। একটি বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার এবং অন্যটি জয় বাংলাকে রাষ্ট্রীয় স্লোগান করা। দুটিই আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সম্ভব হয়েছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা হারিয়ে যাব কিন্তু আমাদের বীরত্বগাথা থেকে যাবে চিরকাল। ’৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রথম ব্যারিকেড একটি বীরত্বের ইতিহাস। যেটা সবার জানা উচিত।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছয় দফা আন্দোলন যখন তুঙ্গে উঠল তখন তাকে রুখে দেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্রমূলক আগরতলা মামলা দেওয়া হয়। সে মামলার বিরুদ্ধে আমরা তখন ১১ দফা আন্দোলন শুরু করি। সে সময় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব আমাদের অনেক সাপোর্ট দিয়েছেন। ৭ মার্চের ভাষণ দেওয়ার আগে বঙ্গমাতা তাঁকে বলেছিলেন, তুমি এত দিন ধরে যা বলতে চেয়েছো, সেগুলো মন খুলে বলবে, ভাষণের দিনে মঞ্চে ওঠার আগে তাঁর কাছে অনেক চিরকুট এসেছে তিনি সেসবের কিছুই নেননি। নিজের মতো করে ভাষণ দিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, ২৫ মার্চ আমাদের পরিকল্পনা ছিল একটা পরিখা খনন করে পাকিস্তানি সেনাদের ব্যারিকেড দেওয়া। সেই ব্যারিকেডের সময় পুলিশ আমাদের সঙ্গে ছিল। হাবিব ব্যাংকের ছাদ থেকে দুজন পুলিশ পাকিস্তানিদের দিকে ফায়ার করে। ঠিক তখনই পাকিস্তানিরা ফায়ার ওপেন করে। তাদের গোলার মুখে আমরা বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে পারিনি।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোশাররফ হোসেন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: protidinerbangladesh.pb@gmail.com

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: pbad2022@gmail.com

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: pbonlinead@gmail.com

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: pbcirculation@gmail.com

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা