প্রবা প্রতিবেদন
প্রকাশ : ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ২৩:৫৬ পিএম
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১২:৩৯ পিএম
বয়স যে শুধু একটা সংখ্যা, তা জেমস অ্যান্ডারসনের চেয়ে ভালো প্রমাণ করতে কে পেরেছে! চল্লিশের কোঠা ছাড়িয়ে ইংলিশ পেসার হয়েছেন লাল বলের ক্রিকেটে শীর্ষ বোলার। ২০০৩ সালে ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্টে অভিষেকের পর প্রথমবার আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ মেলে, তা-ও এক যুগ পর, ২০১৬ সালে। বয়সকে তুবড়ি মেরে এর পর থেকে নিজেকে ছাপিয়ে যাচ্ছেন জিমি, শীর্ষের মসনদে বসেছেন ছয়বার। কদিন আগে আবার দখলে নিয়েছেন বোলারদের শীর্ষস্থান। বুড়ো বয়সে এসেও এমন পারফর্মের পেছনে সাফল্য কী?
চল্লিশ ছাড়ানো জিমিতে মুগ্ধ ভারতের সাবেক কোচ ও অধিনায়ক রবি শাস্ত্রী বলেছেন সেসব কথা। আইসিসি রিভিউতে ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার জানিয়েছেন, জেমসের এখনও দোর্দণ্ড প্রতাপে টিকে থাকার পেছনে রয়েছে তার পেশাদারি। একসময় একাদশে জায়গা পেত না অ্যান্ডারসন, কিন্তু তখনও বল করা থামায়নি। কোচ হিসেবে থাকার সময় ভারতীয়দের জিমির থেকে শিক্ষা নিতেও বলতেন শাস্ত্রী, ‘জেমসকে দেখো। স্রেফ তার পেশাদারি ও ওয়ার্ক এথিকস দেখো।’
শাস্ত্রীর মতে, কঠোর পরিশ্রম করে ইংলিশ পেসার, অনুশীলনেও দেয় শতভাগ। আর তাতেই বুড়ো হয়ে যাওয়া অ্যান্ডারসন এখনও চিরতরুণ, ‘এটাই সত্যিকারের পেশাদারিত। ফিটনেসের প্রতি জোর দেওয়া। ৪০ বছর বয়সে কেউ খেলতে পারবে না এবং এ ধরনের সাফল্য পাবে না, যদি না সে সর্বোচ্চ ফিট হয়। তাকে টুপি খোলা অভিনন্দন। আমাকে বলতেই হবে, দারুণ কাজ করেছ জিমি।’