প্রবা প্রতিবেদন
প্রকাশ : ২৫ মার্চ ২০২৩ ১৪:৫৯ পিএম
আপডেট : ২৫ মার্চ ২০২৩ ১৬:৩৪ পিএম
বুয়েনস আয়ার্সের মনুমেন্টাল যেন কাতারের লুসাইল স্টেডিয়াম। গতকাল আর্জেন্টিনা-পানামা ম্যাচে মেসির আর্জেন্টিনা ফিরে গেল সেই লুসাইলে। যেখানে ৩৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচেছে আলবিসেলেস্তেদের।
বিশ্বকাপ জয়ের পর এটিই ছিল আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচ। প্রতিপক্ষ তুলনামূলক দুর্বল হলেও উৎসব কিংবা উদযাপনের কোনো কমতি ছিল না এই ম্যাচে। ফুটবলাররা মাঠে হাজির হয়েছিলেন সপরিবারে। ২-০ গোলে জয়ের উদযাপনটাও হয়েছে কাতার বিশ্বকাপ ফাইনালের আদলে।
আরও পড়ুন : দুপুর থেকে অনলাইনে মিলবে টি-টোয়েন্টির টিকিট
আলবিসেলেস্তেরা তুমুল কোরাসে বিশ্বজয়ীদের অভ্যর্থনা জানিয়েছেন এ ম্যাচে। বিশ্বকাপজয়ীরা মাঠে হাজির হয়েছিলেন শিরোপা হাতে। এক ফাঁকে মঞ্চস্থ হলো লুসাইলের ফাইনালে মার্টিনেজের সেই বিতর্কিত উদযাপনও। তবে এবার আর একা নন মার্তিনেজ। দল বেঁধে সেই বিতর্কিত উদযাপনে মেতেছিলেন আর্জেন্টাইন ফুটবলারা।
বিশ্বকাপ ফাইনালে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আসর সেরা গোলকিপারের পুরস্কার ‘গোল্ডেন গ্লোভস’ নিতে মঞ্চে উঠেছিলেন মার্তিনেজ। পুরস্কারটি নিয়ে তা ঠিক কোমরের সামনের অংশে ধরে উদযাপন করেন মঞ্চেই, যা নিয়ে সমালোচনা করেছেন অনেকেই। তবে সেই সমালোচনা যেন তিনি ঘায়ে মাখেননি সেটিই যেন সবাইকে জানালেন মার্তিনেজ।
এদিন তার সঙ্গে উদযাপনে শামিল হয়েছিলেন এরমান পেৎসেলা, গুইদো রদ্রিগেজ, জেরোনিমো রুলি ও মার্কোস আকুনা। পাঁচজনই বিশ্বকাপের রেপ্লিকা ট্রফি কোমরের সামনের অংশে উঁচিয়ে ধরে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে উদযাপন করেন। দর্শকরাও দৃশ্যটি উপভোগ করেন।